Thursday, April 9, 2009

হায়রে কবিতা

হায়রে কবিতা
কার্ল মার্ক্স

কাবিতা লেখার দায়ে তথ্য সচিবকে বধ্যতামূলক অবসর দিয়ে আওয়ামী লীগ তাদের ফ্যাসীবাদী চরিত্রের আরেকটি নোক্তা যোগ করল।
তসলিমা বা সালমান রুশদী যখন কলম দিয়ে অন্যদের আঘাত করেছিল সরাসরি তখন এর উত্তরও কলমে হবে এমনটা অনেকে আশা করেছিলেন।

সচিব মিয়ার ভিমরতি হইছে তিনি অতি নগ্নভাবে কাজটা চাকুরীরত অবস্থায় করলেন, আর আ/লীগের কপাল বটে , তাদের নিয়োগ করা তথ্য সচীব তাদেরই মাথায়...
যাই হো এভাবে বাধ্যতামূলক অবসর কখনোই মেনে নেওয়া যায়না...
নিন্দা জানাই গণতন্ত্রী আ/লীগ কে...

উচ্চ শিক্ষার ...

উচ্চ শিক্ষার ...
কার্ল মার্ক্স

ইউজিসি সম্প্রতি উচ্চ শিক্ষার কল্যাণে !? যা প্রস্তাব করেছেন তাতে মনে হচ্ছে তারা বংলাদেশের উচ্চ শিক্ষা নামক ব্যবস্থাকে ইরেজার দিয়ে মুছে দিতে চাচ্ছেন। তার সাথে যোগ হয়েছে দাতা সংস্থার পরামর্শ। এতে দর্শন, বিজ্ঞান, কলা এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্ধের সুপারিশ করেছে।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুদান বন্ধের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

বর্তমান শিক্ষা মন্ত্রী এক সময়ে ছাত্র ইউনিয়নের নেতৃত্ব পর্যায় ছিলেন...
তাই এ বিষয় গুলো তার দ্রুত বোঝা এবং সমাধান করা দরকার।

সব কথার আসল কথা হলো যে সব দাতা সংস্থা এসব কু পরামর্শ দেয় এদের জোরপুর্বক এখান হতে ক্লোজ করতে হবে নয়তো হাতে কলমে
শায়েস্তা করতে এগিয়ে আসতে হবে, কলম আর লাঠি সমানে চালাতে হবে।

যুদ্ধাপরাধীর বিচার ?

যুদ্ধাপরাধীর বিচার ?
কার্ল মার্ক্স

নির্বাচন এলেই আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য মাতোয়ারা হই। তারপর যে লাউ সে কদু। দেশ স্বাধীন হলো ৩৭ বছর অথচ এই বিচর হয়নি কেন? এ প্রশ্ন‌'র জবাব খুঁজতে হবে।
পাকিস্তানী ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধী সৈন্য'র বিচার না করে কেন ডঃ কামাল গং রা তাদের ছেড়ে দিলেন তা জাতিকে জানাতে হবে। অপরাধ মেনে নেওয়াও অপরাধ । ডঃ কামাল গং রা যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করে আজ নিজেদের স্বার্থে এ ইস্যু ঝুলিয়ে রাখছেন। যার জন্য এদের দোসরাও বাংলাদেশে সংসদ সদস্য হচ্ছে।
নিজেদের অপকর্ম, বদমাশী ঢাকতে এরা বড় ওস্তাদ।
এরা পাকিস্তান আমলেও দুধ মধু খেয়েছে সরাকারের তরফ হতে,
এখনও খাচ্ছে। মধ্যখানে জনগণ নামক বস্তুকে কাঠালের আম সত্তা বানাচ্ছে। তাই এদের সস্তা কথায় মাথা ঘামিয়ে লাভ নেই।
এরাই দেশের বারোটা বাজিয়ে দেশকে আই এম এফ, ওয়াল্ড ব্যাংক, এডিবি, দাতা দেশ এদের মাখন খাওয়ার সুযোগ করে দেয়।
এক ডঃ কামাল কেই তার কৃত অপরাধের জন্য ১৯ বার ফাঁসি দেওয়া উচিত। তারপর যুদ্ধ অপরাধীদের এবং তার পরেই তাদের দোসরদের বিচার করতে হবে। মনে রাখতে হবে কোন যুদ্ধ অপরাধীই নির্বাচনে দাঁড়ানি। যুদ্ধ অপরাধী আর তাদের দোসর এক কথা নয় যারা এক করে এরা ঐতিহাসিক মতলব বাজ।
তাই আসুন এ বিষয়ে সচেতন হই।

আহা বিদ্যুৎ...

আহা বিদ্যুৎ...
কার্ল মার্ক্স

সরকার যায় সরকার আসে কিন্তু বিদ্যুৎ সমস্যা যে লাউ সে কদু।
বহুত উপদেশ পরামর্শেও কোন কাজ হয় না এমন কি ফখরুদ্দী‌‌'র জরুরী
সরকারও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা কথা বলে নিজেরাও এ সমস্যার
কিছুই করতে পারে নাই।

সক্কলে ব্যার্থ , কিন্তু আজ আমি এমন একটা কাজ করতে বলবো যা করলে অতি দ্রুত এর সমাধান হবে, বিফলে সকল চ্যালেজ্ঞ বা শাস্তি মাথা পেতে নেব...

কামটা হলো ফকির, মইনু সহ সকল মাথা বা পালের গোদাদের বাসায়+কর্মক্ষেত্রে প্রতিদিন মাত্র ৬ ঘন্টা লোড শেডিং করতে হবে।
দেখবেন কেমনে কাম হয়...
তবে গরম কালে করলে দ্রুত ফল হইতো...

বিদ্যুত বিভাগের কোন ভাই এ মহৎ কাজে এগিয়ে এসে জাতিকে উদ্ধার করতে পারেন...